২৮শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই ফাল্গুন, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ
দৈনিক মতবাদ | logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • গ্রাম-বাংলা
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • রংপুর
    • সিলেট
    • ময়মনসিংহ
  • বরিশাল বিভাগ
    • বরিশাল
    • পিরোজপুর
    • বরগুনা
    • ভোলা
    • ঝালকাঠি
    • পটুয়াখালী
    • বরগুনা
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
    • মাঠঘাট
    • মঞ্চকথা
    • ফিচার
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • মুক্তমত
    • আইন-আদালত
    • ইতিবৃত্ত
    • ক্যাম্পাস
    • গণমাধ্যম
    • চাকরী
    • লাইফস্টাইল
    • স্বাস্থ্য
    • স্যোসাল মিডিয়া
    • ধর্ম ও জীবন
  • ই-পেপার
  • ENGLISH
  • হোম
  • জাতীয়
  • গ্রাম-বাংলা
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • রংপুর
    • সিলেট
    • ময়মনসিংহ
  • বরিশাল বিভাগ
    • বরিশাল
    • পিরোজপুর
    • বরগুনা
    • ভোলা
    • ঝালকাঠি
    • পটুয়াখালী
    • বরগুনা
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
    • মাঠঘাট
    • মঞ্চকথা
    • ফিচার
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • মুক্তমত
    • আইন-আদালত
    • ইতিবৃত্ত
    • ক্যাম্পাস
    • গণমাধ্যম
    • চাকরী
    • লাইফস্টাইল
    • স্বাস্থ্য
    • স্যোসাল মিডিয়া
    • ধর্ম ও জীবন
  • ই-পেপার
  • ENGLISH
মেনু

জাতীয়

জনপ্রশাসনে দক্ষতা-যোগ্যতা গৌণ হয়ে যাচ্ছে

মতবাদ ডেস্ক | ৫:১৮ মিনিট, মার্চ ২৮ ২০১৯

Share Button

ঢালাও পদোন্নতি, বদলি-পদায়ন-সুবিধা বণ্টন আর পুরস্কার ও তিরস্কারে পক্ষপাত—এসবের মধ্য দিয়ে জনপ্রশাসনে দলীয়করণ এখন সুস্পষ্ট। প্রশাসনিক কাঠামো হয়েছে পেটমোটা। আছে নিয়োগের ঢিলেমি। নারী-পুরুষের ভারসাম্য নেই। অন্যদিকে, জনসেবকদের বিরুদ্ধে আছে অপেশাদারত্ব ও অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ।

টানা তিনটি শাসনামলে আওয়ামী লীগ সরকার সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য অবসরের বয়স ও বেতন–ভাতাসহ অনেক সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়েছে। কিন্তু তাঁদের কাছ থেকে সেবা পাওয়া নিয়ে মানুষের ব্যাপক অপ্রাপ্তি, অতৃপ্তি আর হয়রানির অভিযোগ রয়েই গেছে।

সাম্প্রতিক এক জরিপে ৯৫ শতাংশ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী বলেছেন, তাঁরা জনসেবা করতে চান। কিন্তু জরিপ পরিচালনাকারী গবেষকেরা দেখেছেন, বাস্তবে কাজ করার উদ্যম আছে মাত্র ৫৭ শতাংশের। নৈতিক সচেতনতার ক্ষেত্রেও হারটা এক।

বাংলাদেশে সরকারি চাকরির ব্যবস্থাপনা ও তার সংস্কারের পথসন্ধানী ওই জরিপ পরিচালনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ এবং যুক্তরাজ্য ও ডেনমার্কের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। জরিপটি বাংলাদেশের ১ হাজার ৭৭ জন সরকারি চাকরিজীবীর চিন্তাভাবনা খতিয়ে দেখেছে।

জনপ্রশাসনে অবশ্য বিক্ষিপ্ত কিছু অগ্রগতি আছে। নারীর অংশগ্রহণ ধীরে ধীরে বাড়ছে। সেবাদানের কাজে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে। মাঠ প্রশাসনের কিছু কর্মকর্তা উদ্ভাবনী কাজের নজির সৃষ্টি করেছেন। সৃজনশীল কাজের জন্য সরকার জনপ্রশাসন পদক দিচ্ছে।

কিন্তু একাধিক সাবেক সচিব ও গবেষক বলেছেন, সার্বিকভাবে জনপ্রশাসনের গুণগত মান আর পেশাদারি এখনো সন্তোষজনক নয়। কাজের স্পৃহা ও পেশাদারত্ব বাড়ানো এবং দুর্নীতি দূর করার পথে দলীয়করণ একটা বড় বাধা। সেটা দূর করা তাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আর চ্যালেঞ্জ সেবা পাওয়ার পথ সহজ করা।

সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে এবং আইন মেনে কাজ করতে দিতে হবে। এ জন্য মূলত রাজনৈতিক অঙ্গীকার থাকতে হবে। সেটা পূরণ করতে হবে। অনেক সময় অঙ্গীকার থাকে, বাস্তবায়ন হয় না।

তবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের মতে, দলীয়করণের অভিযোগ ভিত্তিহীন। তিনি বলেন, ‘আমরা সঠিক কর্মকর্তাকে সঠিক কর্মস্থলে পদায়নের নীতি গ্রহণ করেছি।’

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, গত ১০ বছরে সরকার বিপুল আর্থসামাজিক উন্নয়ন করেছে। সেখানে জনপ্রশাসনও কাঙ্ক্ষিত ভূমিকা রেখেছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহার অনুযায়ী সরকার জনপ্রশাসনকে আরও জনবান্ধব ও দুর্নীতিমুক্ত করতে প্রতিশ্রুত। এখন চ্যালেঞ্জ, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আরও দক্ষ ও সেবামুখী করা।

দলীয়করণ ও রাজনৈতিক চাপ

প্রশাসন ক্যাডারের কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তার মতে, জনপ্রশাসনে গত শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে দলীয়করণ বেড়েছে। ১৯৯৬ সালে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাংশ তৎকালীন বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা জনতার মঞ্চে সরাসরি অংশ নিয়েছিল। পরবর্তী সরকারগুলো প্রশাসনের দলীয়করণ বন্ধ করেনি।

সাধারণভাবে, নিয়োগ হয় লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ভিত্তিতে হয়। কিন্তু সরকারি চাকরির ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত জরিপটিতে যথাক্রমে ৩২ শতাংশ ও ৪১ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত সংযোগও গুরুত্বপূর্ণ। কথাগুলো নিচের স্তরে, বিশেষত তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির বেলায় প্রযোজ্য।

এ ছাড়া, পদ-পদোন্নতি নির্ধারণে অনেক ক্ষেত্রে এখন মেধার চেয়ে রাজনৈতিক সমর্থন, স্বজন কিংবা ঘনিষ্ঠ হওয়া ‘বড় যোগ্যতা’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ঘুষের বদলে পদায়নের অভিযোগ আছে। বদলিতেও রাজনৈতিক প্রভাব কাজ করে।

প্রশাসন ক্যাডারের কয়েকজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত পক্ষপাতের কারণে অনেক কর্মকর্তা ঘুরেফিরে গুরুত্বপূর্ণ পদ ও জায়গা পান। গুরুত্বপূর্ণ পদের ক্ষেত্রে কর্মকর্তার নিজের বা পরিবারের রাজনৈতিক পরিচয় খোঁজা হয়। ফলে অনেক যোগ্য কর্মকর্তা ভালো পদে যেতে পারেন না। মানুষও যথাযথ সেবা পায় না। আমলাতন্ত্র এখন সরকারের সঙ্গে অনেকটাই একাকার হয়ে গেছে, এটা বড় সমস্যা। মাঠ প্রশাসনে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের হস্তক্ষেপ বাড়ছে।

মাঠ প্রশাসনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ জেলা প্রশাসক (ডিসি)। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত সেপ্টেম্বরে কয়েক দিনের ব্যবধানে দুই দফায় ২০টি জেলায় ডিসি বদল করা হয়। নতুন পাঠানো ডিসিরা সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। জেলায় পুলিশ সুপারও (এসপি) প্রভাবশালী পদ। নির্বাচনের পর এ বছর প্রায় সব এসপি সাহসিকতা ও সেবামূলক কাজের জন্য পদক পেয়েছেন। মোট পদকপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মীর সংখ্যা ৩৪৯।

বিরোধী জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনের আগে ১৭ জন ডিসিসহ ৯২ কর্মকর্তার প্রত্যাহার চেয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করেছিল। যদিও কমিশন আমলে নেয়নি। সাতক্ষীরার একটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) বিরুদ্ধে নৌকার পক্ষে ভোট চাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। তাঁকে অবশ্য প্রত্যাহার করা হয়।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপি—দুই আমলেই জাতীয় নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক পরিচয় দেখে ডিসি-এসপি বদলের অভিযোগ রয়েছে। সরকার পাল্টালে ডিসি-এসপিসহ অনেক কর্মকর্তার পদোন্নতি আটকে যাওয়া অথবা বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হয়ে থাকার নজির আছে।

পেটমোটা প্রশাসন ও অন্যান্য

প্রশাসন ও পুলিশ ক্যাডারে যত দ্রুত পদোন্নতি ও সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে, অন্য ক্যাডারে তেমনটা হচ্ছে না। বৈষম্যের অভিযোগ করেন বিপুলায়তন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা, কৃষি, তথ্য আর শিক্ষা খাতের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

বর্তমানে প্রশাসন ক্যাডারে মোট কর্মকর্তা ৫ হাজার ৯৯৭ জন। প্রশাসনের স্বাভাবিক কাঠামো হলো উল্টো পিরামিডের মতো। নিচের স্তরে কর্মকর্তা বেশি আর ওপরের দিকে কম। কিন্তু গত ১০ বছরে বেশ কয়েক দফায় মধ্যম পর্যায়ে উপসচিব, যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে ঢালাও পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। ফলে প্রশাসন পেটমোটা হয়ে পড়েছে।

এসব কর্মকর্তার সংখ্যা এখন অনুমোদিত পদের চেয়ে অনেক বেশি। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, অতিরিক্ত সচিব আছেন পদের চেয়ে চার গুণের বেশি, যুগ্ম সচিব আছেন প্রায় দ্বিগুণ আর উপসচিব আছেন দেড় গুণের কাছাকাছি। পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বড় অংশই এক এমনকি ক্ষেত্রবিশেষ দুই স্তর নিচেও কাজ করছেন। মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা অবশ্য বলেছেন, উপযুক্ত কর্মকর্তাদের সময়মতো পদোন্নতি দিতে হয়। আর যোগ্য দেখেই পদোন্নতি হয়।

এদিকে গত বছর পুলিশ ক্যাডারেও এসপি পদে সংখ্যাতিরিক্ত পদ (সুপারনিউমারারি) তৈরি করে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। এই পদ সৃষ্টির পর গুরুত্বপূর্ণ মধ্যম স্তরের এই পদটিতে পদোন্নতি পেয়েছেন ২৩০ জন।

কর্মকর্তার সংকটও কিন্তু আছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব এবং সহকারী সচিব পদে আরও কয়েক শ কর্মকর্তা দরকার। সরকারি চাকরিতে সব মিলিয়ে সাড়ে তিন লাখের কাছাকাছি পদ খালি রয়েছে।

ক্যাডার পদে নিয়োগ ঝুলে যাওয়ার বড় কারণ প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা বিসিএসের লম্বা প্রক্রিয়া। নিয়োগ হতে প্রায় তিন বছর লেগে যায়। যেমন ৩৭তম বিসিএস পরীক্ষায় আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ২০১৬ সালের ৩১ মার্চ। চূড়ান্ত ফল বের হয় গত ১২ জুন। নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে ২০ মার্চ।

এদিকে গত অক্টোবরে আন্দোলনের মুখে সরকার প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল করে। কিন্তু এখন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, প্রতিবন্ধী ও ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষজন তাঁদের কোটা ফেরত চেয়ে আন্দোলন করছেন।

এ সরকারের সামনে সার্বিক মাত্রার একটি চ্যালেঞ্জও আছে। জনপ্রশাসনে নারী বাড়ছে ধীর গতিতে। নারী-পুরুষে সমতার জন্য এখনো অনেক পথ হাঁটতে হবে। উঁচু পদ ও নীতিনির্ধারণী পদে নারীর অভাব প্রকট। যেমন প্রশাসনিক ক্যাডারের মাত্র এক-পঞ্চমাংশ নারী, উঁচু পদে নগণ্য।

জনসেবা বনাম অনিয়ম-দুর্নীতি

অনিয়ম-দুর্নীতি আর মানুষের হয়রানির কমবেশি অভিযোগ আছে জনপ্রশাসনের প্রায় সব কটি অংশের বিরুদ্ধেই। বিশেষভাবে অভিযোগবিদ্ধ অংশগুলোর মধ্যে পড়ছে পুলিশ, ভূমি, কর, শিক্ষা, সামাজিক সহায়তামূলক ভাতাসহ বিভিন্ন সেবাদানকারীরা। খোদ সরকারি চাকরিজীবীরা অবসরভাতা আর সুযোগ-সুবিধা পেতে ঘুষ-হয়রানির অভিযোগ করেন।

গত অক্টোবরে সংসদ সরকারি চাকরি আইন পাস করেছে। আইনটি বলছে, পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত হলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গ্রেপ্তারের আগে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বা সরকারের অনুমতি নিতে হবে। সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, এ সুরক্ষা না থাকলে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কাজে উৎসাহ হারাবেন। তবে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা টিআইবিসহ অনেকে বিধানটিকে বৈষম্যমূলক ও সংবিধান-পরিপন্থী বলে মনে করে।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০১৬ সালের মার্চ থেকে এযাবৎ দুর্নীতির অভিযোগে ৬৩৭ জনকে গ্রেপ্তারের হিসাব দেয়। এঁদের অর্ধেকের কাছাকাছি সরকারি কর্মকর্তা। তাঁদের ৫০ জনকে ফাঁদ পেতে ঘুষসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ২০১৮ সালে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন দপ্তরের ৮১ জন ক্যাডার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করেছিল। ইতিমধ্যে ৩ জন কর্মকর্তাকে গুরুদণ্ড, ১২ জনকে লঘুদণ্ড এবং ২২ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বাকি ৪৪ জনের বিভাগীয় বিচারকাজ চলছে। পুলিশে বিভাগীয় মামলার সংখ্যা অনেক।

দুদকের ২০১৭ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেবাদানের পদ্ধতিগত সংস্কার ছাড়া হয়রানি, অনিয়ম, দুর্নীতি এবং দীর্ঘসূত্রতা মুক্ত করা প্রায় অসম্ভব।

প্রতিবেদনের গোড়ায় উল্লিখিত সরকারি চাকরির ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত জরিপটিতে যুক্ত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক কাজী মারুফুল ইসলাম। গবেষণার আলোকে তিনি গুরুত্ব দিলেন জনপ্রশাসনের প্রতিটি স্তরে নৈতিকতা ও সেবাদান সম্পর্কে চাহিদামতো নিবিড় প্রশিক্ষণের ওপর। এ ছাড়া জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলসহ নীতিমালাগুলো সম্পর্কে বিশেষত মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে জানাবোঝা-চর্চা বাড়ানো দরকার।

অধ্যাপক মারুফুল ইসলাম আরও বলেন, গুরুত্বপূর্ণ পদে দলীয় বিবেচনায় অথবা ঘুষ দিয়ে পদায়ন-পদোন্নতির বিষয়টি অনেক গবেষণায় উঠে এসেছে। তিনি বলেন, এসব চর্চার ফলে জনপ্রশাসনে দক্ষতা-যোগ্যতা গৌণ হয়ে যাচ্ছে। তাতে ঝুঁকিতে পড়ছে উন্নয়ন, আখেরে যার বড় দায় চাপবে রাজনৈতিক নেতৃত্বের ঘাড়েই।

সূত্র: ডিএম/প্রআ

Share on Facebook Share
Share on TwitterTweet
Send email Mail

সংশ্লিষ্ট খবর

  • ‘উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পূর্ণ যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ’
  • আগামীকাল সুখবর দেবেন প্রধানমন্ত্রী
  • ব্যায়াম কেন করবেন এবং কখন?
  • জুমার দিনের আমল
  • ‘দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে মেরিন গ্রাজুয়েটরা’
  • করোনায় ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ৫
  • আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
  • ‘উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পূর্ণ যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ’
  • মায়ের সঙ্গে আজমির শরিফে সারা
  • চরমোনাই মাহফিল শেষে ফেরার পথে নৌকা ডুবি
  • সস্ত্রীক টিকা নিলেন তোফায়েল আহমেদ
  • আমতলীর প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে করোনা টিকা গ্রহনে সাড়া মিলছেনা!
  • করোনায় দ্বিগুণেরও বেশি কমেছে মৃত্যু
  • জিয়ার খেতাব বাতিল হলে জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
  • প্রশংসায় ভাসছে সরকার
  • ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করে সংস্কার করা যেতে পারে: প্রাণীসম্পদ মন্ত্রী
  • নিখোঁজের ২৩ ঘণ্টা পর সেই গৃহকর্মী আগৈলঝাড়া থেকে উদ্ধার
  • বসন্তকালে যদি বসন্ত হয়
  • বরগুনায় গাছে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ দেখে চিৎকার করে প্রতিবেশী
  • সৌদি আরবের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
  • মঠবাড়িয়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিজিটাল ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  • মঠবাড়িয়ায় ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল উদ্বোধন
  • তাকাব্বরি থাকবে সে বেহেশতের ঘ্রাণও পাবে না: পীর সাহেব চরমোনাই
  • বাবুগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে লাখ টাকা জরিমানা
  • বরিশালে বাসচাপায় এনএসআইয়ের সাবেক কর্মকর্তা নিহত
  • উজিরপুর হাসপাতালে ভর্তির পর নিখোঁজ সেই নির্যাতিত গৃহকর্মী
  • নিজেরা নিজেদের কাজ করি তাহলে দেশ উন্নয়ন হবে-পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী
  • মানবাধিকার সংগঠনের নামে বরিশালে তাঁরা কাজটা কি করে?
  • জুম ব্যবহার নিষিদ্ধ করল গুগল!
  • গুটি খেলা নিয়ে বিবাদে মঠবাড়িয়ায় কিশোরের গলা কেটে হত্যা
  • বরিশালে করোনা ল্যাবের দায়িত্ব দেয়ায় আতঙ্কে চাকরী ছাড়ছেন ডাক্তার!
  • ৩ লাখ টাকা না পেয়ে শানুকে পিটিয়ে খুন করে আমতলীর দুই ওসি
  • ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের শিকার পঙ্কজ দেবনাথ এমপি
  • জেলেদের চাল চুরি করায় পল্টু চেয়্যারমান আটক
  • যুবলীগ সভাপতিকে ‘জানোয়ারের বাচ্চা’ বলে ডাকলেন আমতলীর ইউএনও
  • ছাত্রদল নেতা রাকিবসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল আইনে মামলা
  • উজিরপুরের ট্রাক ও মোটর সাইকেল মুখোমুখী সংঘর্ষে নিহত-১, নারীসহ আহত-২
  • মেয়র সাদিকের কারিশমায় বদলে যেতে শুরু করেছে নগর ভবন
  • বিশ্ববাসীকে ব্ল্যাক হোলের ছবি দেখবে ইএইচটি!
  • বরিশাল নথুল্লাবাদে ২ মাইক্রোবাস আটক
  • বরিশালে ‘কল্লাকাটা’ আতঙ্ক, সন্তানদের স্কুলে পাঠাচ্ছেনা অভিভাবকরা
  • বরিশালে লঞ্চে নারী খুন, মিরপুর থেকে আটক ১
  • কলাপাড়ার বালিয়াতলী খেয়াঘাটে ৫ টাকার ভাড়া এখন ১০০ টাকা
  • বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক টিপুকে কুপিয়েছে সন্ত্রাসীরা
  • বরিশাল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের ভবন ভাংচুরের চেষ্টা (ভিডিওসহ)
  • গৌরনদীতে পরীক্ষা চলাকালে বই নিয়ে ঘোরাঘুরি, দুই কলেজছাত্রীকে জরিমানা
  • বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশকে বির্তকিত করার মিশনে ওরা

খেলার খবর

  • মেয়ের খোঁজ নিতেন না তামিমা, আসেনি কখনো নলছিটির শ্বশুরালয়ে

    মেয়ের খোঁজ নিতেন না তামিমা, আসেনি কখনো নলছিটির শ্বশুরালয়ে

    প্রথম ঘরের মেয়ের কোনো খোঁজখবরই নিতেন না বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটার...

    বিস্তারিত
  • ডাবল গোলে দুরন্ত মেসি
  • অন্যের স্ত্রীকে বিয়ে করায় ‘ব্যাড বয়’ নাসিরের বিরুদ্ধে মামলা
  • সবার আগে আমার দেশের খেলা : মোস্তাফিজ

দৈনিক মতবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি ও বিষয়বস্তু অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি।

Copyright © দৈনিক মতবাদ  2019

মতবাদ মিডিয়া লিমিটেডের পক্ষে

প্রকাশক ও সম্পাদক এসএম জাকির হােসেন

কার্যালয় : আইউব ভবন, এন হোসেন কমপ্লেক্স ,পুলিশ লাইন্স, বরিশাল -৮২০০

E-mail : dailymatobad@gmail.com 

বিজ্ঞাপন : 01611040511 নিউজ : 01736006352

Website Design & Developed by
logo
  •  ‘উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পূর্ণ যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ’
  •  মায়ের সঙ্গে আজমির শরিফে সারা
  •  চরমোনাই মাহফিল শেষে ফেরার পথে নৌকা ডুবি
  •  সস্ত্রীক টিকা নিলেন তোফায়েল আহমেদ
  •  আমতলীর প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে করোনা টিকা গ্রহনে সাড়া মিলছেনা!
  •  ‘উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পূর্ণ যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ’
  •  মায়ের সঙ্গে আজমির শরিফে সারা
  •  চরমোনাই মাহফিল শেষে ফেরার পথে নৌকা ডুবি
  •  সস্ত্রীক টিকা নিলেন তোফায়েল আহমেদ
  •  আমতলীর প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে করোনা টিকা গ্রহনে সাড়া মিলছেনা!