কাঠালিয়ায় ইউপি সদস্যের নামে মিথ্যা অভিযোগ

ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার ৩ নং আমুয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নং ওর্য়াডের ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান মো: নকিরুল ইসলাম নকিরের নামে ৯ অক্টোবর সকালে একই গ্রামের হতদারিদ্র বাদল দর্জি কে ভয় দেখিয়ে প্রতিবন্ধী কার্ড দেয়ার কথা বলে দুই হাজার টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগ তুলে সাংবাদিকদের কাছে সাক্ষাৎ দেয়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অভিযোগ অনুসন্ধানে গেলে অভিযোগ কারি ক্যামেরার সামনে বলেন আমি মেম্বার নকির এর নামে কিছু বলতে চাইনি। তিনি ভালো মানুষ তিনি কোন টাকা পয়সা না নিয়ে আমার দুই সন্তানের প্রতিবন্ধী নাম দিয়েছেন। তাছাড়া তিনি সব সময় আমাকে সাহায্য সহযোগিতা করেন। আমার এলাকার ৩১ নং বইশেরের হাওলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়র প্রধান শিক্ষক বিপুল চন্দ্র ও ইউনুচ মুন্সী আমাকে ১৫ দিন যাবত কাঠালিয়া নিয়ে যেতে চায় কাজের কারনে যেতে পারিনি। তারা বলেন আমাকে সাহায্য দিবেন সেই লোভে আজ গিয়ে ছিলাম। গিয়ে তারা সাংবাদিকদের কাছে নিয়ে আমার দ্বারা নকির মেম্বারের নামে মিথ্যা বলিয়েছেন।
এই বিষয় কথা বলছি ৩১ নং বইশোরের হাওলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিপুল চন্দ্ররের সাথে, তিনি বলেন আমি বাবুল দর্জিকে বলছি কাঠালিয়া যেতে কিন্তু কারো বিরুদ্ধে বলতে বলিনি।
এই বিষয় মো: ইউনুচ মুন্সীর সাথে কথা বলার চেস্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি।
মো: ইউপি সদস্য মো: নকিরুল ইসলাম নকির বলেন, আমার সাথে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন যারা তাদের সমর্থক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়র প্রধান শিক্ষক বিপুল চন্দ্র এক প্রার্থীর পক্ষ করে নির্বাচন করছেন।সেই প্রার্থী পরাজিত হলে আমার বিরুদ্বে একের পর এক মিথ্যা প্রচার করাচ্ছেন। অপর একজন পরাজিত প্রার্থী ইউনুচ মুন্সি আমার বাড়ির তিনি নির্বাচনকে মাত্র ৩ ভোট পেয়েছেন। তিনি সুদের ব্যবসা করে এলাকায় টাকা দিয়ে মানুষ দ্বারা আমাকে নিয়ে মিথ্যা ছড়াচ্ছেন।
এই বিষয় ৩ নং আমুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মো: আমিরুল ইসলাম ফোরকান বলেন, আমার পরিষদে কেউ ঘুষ নিলে অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নিবো। এবং আমার পরিষদের কোন সদস্যকে কেউ মিথ্যা হয়রানি করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনের ব্যবস্থা নিবো।
এমবি