বারবার হেরে যাওয়া রুপার ৪৩৮ ভোটের ‘রেকর্ড’

রুপা রায় চৌধুরী রাজনৈতিক দলের কোনো সক্রিয় নেতা না হলেও ইউপি নির্বাচন থেকে শুরু করে উপজেলা ও সংসদ নির্বাচনেও প্রার্থী হন তিনি। যতগুলো নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন প্রতিবারই জামানত হারিয়েছেন।
গেল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে ৩৭২ ভোট পেয়েছিলেন রূপা। এবার টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনের উপনির্বাচনে বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী হয়ে ডাব মার্কা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। প্রাপ্ত ফলাফলে তিনি ভোট পেয়েছেন ৪৩৮টি। যা অতীতের রেকর্ড ভেঙেছে।
আজ রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ইভিএমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। পরে নির্বাচন কমিশন ঘোষিত প্রাপ্তফলাফলে দেখা যায় নৌকা প্রতীকের খান আহমেদ শুভ পেয়েছেন ১ লাখ ৪ হাজার ৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির জহিরুল হক জহির পেয়েছেন ১৬ হাজার ৭৭৩ ভোট। পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে ৫ম স্থান অধিকার করে রূপা রায় চৌধুরী পেয়েছেন ৪৩৮ ভোট।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে ছিলেন রূপা। এরপর তিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কিন্তু দুই নির্বাচনেই তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। ২০১৬ সালে ভাতগ্রাম ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। তখন যাচাই-বাছাইয়ে বয়স কম থাকায় মনোনয়নপত্র বাতিল হয়।
এমবি