ভোলায় পানিবন্দী ২৫ হাজার মানুষ


উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর পূর্ণিমার প্রভাবে সৃষ্ট অস্বাভাবিক জোয়ারে মেঘনা আর তেতুলিয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া দ্বীপ জেলা ভোলার বেড়িবাঁধের বাইরের নিম্নাঞ্চল ২-৩ ফুট উচ্চতার পানিতে প্লাবিত হয়েছে।
এতে ওই এলাকার রাস্তা-ঘাট, ফসলি জমিসহ বিস্তীর্ণ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে।
মঙ্গল ও বুধবার মেঘনার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে তলিয়ে গেছে বাঁধের বাইরের নিচু এলাকা। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন কমপক্ষে ২৫ হাজার মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, পূর্ণিমার প্রভাবে সৃষ্ট অস্বাভাবিক জোয়ারে মেঘনার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জোয়ারের পানিতে বাঁধের বাইরের অন্তত ২০টি নিচু এলাকা ডুবে গেছে।
পাউবো ডিভিশন-১ এর প্রকৌশলী হাসানুজ্জামান জানান, উজানের পানির চাপে নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। আরও কিছুদিন এ অবস্থা বিরাজ করতে পারে। প্লাবিত চরসমূহের মধ্যে রয়েছে মেঘনা তীরবর্তী নাছিরমাঝি চর, রাজাপুর, মনপুরার চরনিজাম, কলাতলীর চর, চরযতীন, চরজ্ঞান, চরফ্যাশনের কুকরিমুকরি, ঢালচর, চরপাতিলা, মাঝেরচর, চরশাহজালাল, কচুয়াখালী।
এসএমএইচ
