বোন-ভাগিনাদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে এক শিক্ষকের আকুতি
স্বরূপকাঠিতে ভাগনী ও ভাগিনাদের অত্যাচার থেকে রক্ষা পেতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন বলদিয়া ইউনিয়নের বিন্না গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক খলিলুর রহমান।
রোববার সকালে স্বরূপকাঠি প্রেসক্লাবে সম্মেলনে লিখিত অভিযোগে তিনি দাবী করে বলেন, শিশুকালে আমার পিতা মারা যান। পিতা আমার অপর পাঁচ ভাইকে বেশ কিছু সম্পত্তি লিখে দিয়ে যান।
পরবর্তিতে আমার ভাইয়েরা আমাকে কিছু সম্পত্তি লিখে দেন। সেই সম্পত্তিতে রেকর্ড করিয়ে এবং পৈত্রিক সম্পত্তিতে ভোগ দখলে রয়েছি।
আমার প্রতিপক্ষ ফোরকান, বিলকিস, সেলিম, আলিম ইব্রাহীম, ওয়াহিদ, মেহেদী ও ইমরান (আমার বোন ভাগিনা) আমার জমির মধ্যে পিলার বসালে প্রতিবাদ করি। তারা প্রতিবাদ অগ্রাহ্য করলে আদালতে মামলা দায়ের করি।
পরবর্তীতে শালিশে না বসে সম্পত্তিতে টোংঘর নির্মাণ করে বসবাস শুরু করে। তারা আমাকে বিভিন্ন প্রাকার হুমকি ধামকি দিয়ে বেড়াচ্ছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইব্রাহীম ও তার ভাই আলম জানান, আমাদের মামারা ৬ ভাই ও মা খালারা ৯ বোন।
নানা প্রায় অর্ধশত বিঘা সম্পত্তি রেখে গেছেন। মামারা তাদের বোনদের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে নিজেরা সম্পত্তি ভোগদখল করছেন। বহু শালিশ বৈঠক হয়েছে। মামারা শালিশ মানেন না। নানার সম্পত্তিতে বহুপূর্বে ঘর নির্মাণ করে বসবাস করছি।
কেউ কেউ সম্পত্তি দিতে রাজি থাকলেও মামা মাষ্টার খলিলুর রহমান বিভিন্ন ভাবে আমাদের হয়রানি করছেন।
এইচকেআর