ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫

Motobad news
শিরোনাম
  • আপনাদের সুখ-দুঃখে পাশে দাঁড়ানোই আমার রাজনীতির উদ্দেশ্য: হেলাল স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা— আপিল বিভাগের রায় ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট অধ্যাদেশ: আইন উপদেষ্টা ভারত থেকে শেখ হাসিনা-কামালকে ফেরাতে হেগের আদালতে যাবে সরকার গৌরনদীতে যাত্রীসহ খাদে বাস, আহত ১৩ নির্বাচন উৎসবমুখর করতে সেনাবাহিনীর সহায়তা দরকার : প্রধান উপদেষ্টা ২১০০ সালের মধ্যে তাপমাত্রা বাড়তে পারে সাড়ে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস দুদকের মামলায় ইসলামি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের নিশ্চয়তা চায় দলগুলো, বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি
  • কড়া নিরাপত্তায় শুরু কলকাতা পৌর ভোট

    কড়া নিরাপত্তায় শুরু কলকাতা পৌর ভোট
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় স্থানীয় সময় রোববার সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়েছে পৌরসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। নির্বাচন হচ্ছে ইভিএমের সাহায্যে। ভোট গণনা হবে ২১ ডিসেম্বর। মোট ১৪৪টি ওয়ার্ডের ৪ হাজার ৯৫৯টি কেন্দ্রে এ ভোটগ্রহণ চলছে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

    সকাল থেকেই বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে সহিংতার খবর পাওয়া গেছে। কড়া নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোতায়েন রয়েছেন ২৩ হাজার ৫০০ জওয়ান। তাদের মধ্যে ১১ হাজার সশস্ত্র নিরাপত্তাকর্মী। নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাচ্ছে কলকাতা পুলিশ, রাজ্যপুলিশ ও রাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী।

    কলকাতা মহানগরীতে মোট স্পর্শকাতর কেন্দ্রের সংখ্যা ১ হাজার ১৩৯টি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের ২০০ মিটার পর্যন্ত এলাকায় জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা।

    এবার কলকাতা পৌর নির্বাচনে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৯৫০ জন। কলকাতাবাসী এবার বোতাম টিপে ১৪৪ কাউন্সিলরকে বেছে নেবেন। মোট ভোটার সংখ্যা ৪০ লাখ ৪৮ হাজার ৩৫৭ জন।

    বেলা ১১টা নাগাদ ভোট দিতে যাবেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। তার স্ত্রীও ভোট দিতে যাবেন তার সঙ্গে।

    ২০১৫ সালে শেষ পৌর নির্বাচনে তৃণমূল একাই জিতেছিল ১১৪ আসন। একুশের নীলবাড়ির লড়াইয়ে বিপুল জয়ের পর সেই আসন সংখ্যা ছাপিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী শাসক শিবির।

    অন্যদিকে বিধানসভা ভোট এবং পরবর্তী উপনির্বাচনগুলোতে উপর্যুপরি বিপর্যয়ের পর পৌর ভোটে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া বিজেপি। ২০১৫ সালে বিজেপি পেয়েছিল মাত্র সাত আসন।

    একইভাবে মহানগরীর প্রধান বিরোধী দলের তকমা ফেরাতে বদ্ধপরিকর বাম-কংগ্রেসও। যদিও ২০১৫ সালে মতো এবারও তারা লড়ছে আলাদাভাবেই।

    ২০১৫ সালে বামেরা পেয়েছিল ১৫ আসন। কংগ্রেস পেয়েছিল পাঁচ আসন। এ ছাড়া অন্যরা পায় তিন আসন। সব মিলিয়ে এবারের রাজনৈতিক লড়াই অন্যমাত্রা পেতে যাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।


    এমবি
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    সর্বশেষ