ঢাকা শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫

Motobad news
শিরোনাম
  • আপনাদের সুখ-দুঃখে পাশে দাঁড়ানোই আমার রাজনীতির উদ্দেশ্য: হেলাল স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা— আপিল বিভাগের রায় ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট অধ্যাদেশ: আইন উপদেষ্টা ভারত থেকে শেখ হাসিনা-কামালকে ফেরাতে হেগের আদালতে যাবে সরকার গৌরনদীতে যাত্রীসহ খাদে বাস, আহত ১৩ নির্বাচন উৎসবমুখর করতে সেনাবাহিনীর সহায়তা দরকার : প্রধান উপদেষ্টা ২১০০ সালের মধ্যে তাপমাত্রা বাড়তে পারে সাড়ে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস দুদকের মামলায় ইসলামি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের নিশ্চয়তা চায় দলগুলো, বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি
  • এশিয়ায় নিজেদের উপস্থিতি বাড়াচ্ছে চীনা নৌবাহিনী

    এশিয়ায় নিজেদের উপস্থিতি বাড়াচ্ছে চীনা নৌবাহিনী
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    চীনের নৌবাহিনীর একটি জাহাজ ফিলিপাইনের দক্ষিণ-পশ্চিমে সুলু সাগরে তিনদিন ধরে অবস্থান করছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্বের জলপথে বিস্তৃত অংশে চীনের স্বার্থরক্ষার জন্য এটি বেইজিং-এর প্রচেষ্টার একটি অংশ। পিপলস লিবারেশন আর্মি-নেভি’র একটি জাহাজ সুলু সাগরে ২৯ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কার্যক্রম চালিয়েছে। ম্যানিলা পররাষ্ট্র দপ্তরের সোমবারের বিবৃতি অনুসারে এটি ‘অবৈধ অনুপ্রবেশ’ ছিল।

    ফিলিপাইন ডিলিম্যান বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক হারমান ক্রাফট বলেছেন, চীনের মন্তব্যে সুলু সাগরে তারা তাৎক্ষণিকভাবে আরও কিছু করতে চায়-এমন আভাস পাওয়া যায়নি। সমুদ্রে চীনের স্বার্থ রক্ষা করতে এবং অন্যান্য দেশের সাথে আলোচনায় দরকষাকষির ক্ষমতা বাড়াতে বেইজিং ক্রমাগতভাবে তার নৌবাহিনীর এলাকা প্রসারিত করার চেষ্টা করছে। ভারত মহাসাগর থেকে তাইওয়ান এবং জাপানের পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগরে চীনের নৌবাহিনীর জাহাজ দেখা গেছে।

    হাওয়াইয়ের ড্যানিয়েল কে. ইনোয়ে এশিয়া-প্যাসিফিক সেন্টার ফর সিকিউরিটি স্টাডিজের অধ্যাপক আলেকজান্ডার ভুভিং বলেছেন, চীনা সামরিক বাহিনী কোনো সংঘাতের ক্ষেত্রে পার্শ্ববর্তী দক্ষিণ চীন সাগরে বা এর বাইরে একটি বাঁক হিসেবে সুলু সাগর অন্বেষণ করতে পারে। তিনি বলেন, চীন সুলু সাগর ব্যবহার করে দক্ষিণ চীন সাগরে যুদ্ধজাহাজ নামাতে পারে বা এটি বন্ধ করে দিতে পারে।
    বিশ্লেষকরা বলেন, সুলু সাগরে নৌ পরিদর্শনের অর্থ হতে পারে যে, বেইজিং তার দক্ষিণ চীন সাগরের দাবিকে মাঝখানে রেখেই ইন্দোনেশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ার কাছাকাছি সাগরে উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করতে চায়। বেইজিং দক্ষিণ চীন সাগরের বেশিরভাগ অংশই দাবি করে।এ দাবি ফিলিপাইন ও অন্যান্য চারটি এশীয় দেশকে বিচলিত করেছে। দেশগুলো অভিন্ন সম্পদ সমৃদ্ধ ৩৫ লাখ বর্গ-কিলোমিটার জলপথের সমস্তটা অথবা কিছু অংশ দাবি করে।


    এমইউআর
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    সর্বশেষ