ঢাকা বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

Motobad news
শিরোনাম
  • জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ মাধ্যমিকে ৩ শ্রেণির সাড়ে ১২ কোটি বই ছাপানো হবে, ব্যয় ৪৪৫ কোটি চন্দ্রমোহন বিএনপির বহিস্কৃত নেতার সরকারি জমি দখল, আটকে দিলো প্রশাসন ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে নেওয়া হলো সেনানিবাসের অস্থায়ী কারাগারে নির্বাচন নিরপেক্ষ করার জন্য যা দরকার করব, বিএনপিকে প্রধান উপদেষ্টা দলীয় লোক অপসারণ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের দাবি বিএনপির বাড়িভাড়া বাড়ানোয় ‘সন্তুষ্ট’ শিক্ষকরা, আন্দোলন স্থগিত বুধবার থেকে ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা, খোলা থাকবে শনিবারও সরকারি কর্মচারীদের নতুন বেতন নির্ধারণে খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নাজিরপুরের সভাপতি ভাইসহ ঢাকায় গ্রেফতার
  • আইজিপি’র বরাবরে অভিযোগ

    সুনামগঞ্জের ডিবি ওসির বিরুদ্ধে মঠবাড়িয়ায় সংবাদ সম্মেলন

    সুনামগঞ্জের ডিবি ওসির বিরুদ্ধে মঠবাড়িয়ায় সংবাদ সম্মেলন
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় শহিদুল ইসলাম নামে এক ব্যাক্তির বিরুদ্ধে সুনামগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দায়ের হওয়া একটি মিথ্যা মামলায় মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিলের অভিযোগ উঠেছে ডিবি ওসির বিরুদ্ধে।

    এ ঘটনায় উপজেলার মিরুখালী গ্রামের হাজী কেরামত আলী মুন্সীর ছেলে ভুক্তভোগী শহিদুল ইসলাম ওই মামলার তদন্তকারী তৎকালীন কর্মকর্তা ডিবি ওসি ইকবাল বাহার কর্তৃক মিথ্যা প্রতিবেদন ও হয়রানীর প্রতিকার চেয়ে  আইজিপি বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। 

    একই সাথে তিনি সোমবার দুপুরে মিরুখালী বাজারের একটি ভবনে সংবাদ সম্মেলন করে ওই ডিবি কর্মকর্তার শাস্তি দাবী করেন। অভিযুক্ত ওসি ইকবাল বাহার সুনামগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভিষ্টিগেশনে (পিবিআই) কর্মরত রয়েছেন।

    শহিদুল ইসলাম জানান, সুনামগঞ্জ সদরের ঝরজড়িয়া গ্রামের সামসুল হকের ছেলে হালিম ও মৃত আমানউল্লাহর ছেলে হাকিমের মাধ্যমে ২০১৯ সালের ৫ মার্চ সৌদিতে কাজে যান। তার প্রায় ৬ লাখ টাকা বেতন পরিশোধ না করলে বিদেশের মাটিতেই ঝগড়া হয়। 

    এ কারণে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর তাকে (শহিদুল ইসলাম) দেশে পাঠিয়ে দেয়। ওই পাওনা টাকার জন্য শহিদুল ইসলাম মঠবাড়িয়া আদালতে একটি মামলা করেন। এ মামলার বিষয়টি টের পেয়ে হালিমের পিতা সামসুল হক বাদি হয়ে শহিদুল ইসলাম ও তার পরিবারের একাধিক সদস্যের বিরুদ্ধে কাঠের ব্যবসা দেখিয়ে সুনামগঞ্জ আদালতে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। 

    ওই মামলায় অর্থনৈতিক লেনদেনের দ্বিতীয় ঘটনা দেখিয়েছে প্রথম ঘটনায় প্রায় ৭ মাস আগে। শহিদুল ইসলাম আরও জানান, পুরো ঘটনার সময়ই আমি বিদেশে। যার প্রমান আমার পাসপোর্ট ও বিমান টিকিটে পরে রয়েছে। ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তৎকালীন সুনামগঞ্জ জেলা ডিবি ওসি ইকবাল বাহার আমার কাছে জানতে চাইলে আমি সকল প্রমানাদি তার কাছে হস্তান্তর করি। কিন্তু তিনি বাদি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে আদালতে মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিল করেন।

    এ ব্যপারে অভিযুক্ত তৎকালীন সুনামগঞ্জ ডিবি ওসি ইকবাল বাহার বলেন, শহিদুল ইসলাম মামলার তদন্তে কোন প্রকার সহযোগিতা করেন নি। আমার কাছে তার একটি অডিও কল রেকর্ড আছে। শহিদুল ইসলাম আমাকে মিথ্যা দোষারূপ করছেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, হারুণ অর রশিদ মুন্সী, আব্দুস সালাম,  সাগর হোসেনসহ শহিদুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা।
     


    এইচকেআর
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    সর্বশেষ