তিতাসের ৩০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান


তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড এর ৩০ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (২৩ আগস্ট) দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ইতোমধ্যে তিতাসের ১০ জন কর্মকর্তাকে দুদক কার্যালয়ে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। বাকি ২০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে আগামী ৫ থেকে ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছে।
দুদক সূত্র জানা গেছে, জিজ্ঞাসাবাদের বাকী থাকা ২০ জন কর্মকর্তা হলেন
১. আবাসিক জোন-৬ এর সিনিয়র সুপারভাইজার হারুন আল রশিদ
২. সিনিয়র বিক্রয় সহকারী ফয়েজ আহমেদ লিটন
৩. তিতাসের সিবিএর সহ-সভাপতি জাকির হোসেন
৪. সিবিএ সাধারণ সম্পাদক ও সিনিয়র বিক্রয় সহকারী ফারুক আহমেদ
৫. ফতুল্লার সহকারী কর্মকর্তা দেলোয়ার মোর্শেদ
৬. সাভারের উপ-ব্যবস্থাপক আনিসুজ্জামান
৭. আব্দুল মান্নান
৮. করপোরেট ডিভিশনের কোম্পানি সচিব মাহমুদুর রব
৯. করোশন কন্ট্রোল শাখার ব্যবস্থাপক আবু বকর সিদ্দিকুর রহমান
১০. প্রধান কার্যালয়ের মহররম আলী
১১. প্রাক্তন পরিচালক খান মইনুল মোস্তাক
১২. নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান পেট্রোবাংলার পরিচালক (পরিকল্পনা) আইয়ুব খান চৌধুরী
১৩. জোন- ৯ এর কম্পিউটার অপারেটর মিজানুর রহমান
১৪. সংস্থাপন বিভাগের পার্সোনাল শাখার ব্যবস্থাপক হাসিবুর রহমান
১৫. প্রধান কার্যালয়ের জাকির হোসেন
১৬. আবু সাঈদ
১৭. মফিজ এবং
১৮. মানিক মিয়া প্রমুখ
এরই মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, তিতাসের মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আব্দুল ওহাব, মহাব্যবস্থাপক (জেনারেল সার্ভিসে ডিভিশন) মইনুল ইসলাম, সিবিএ’র সাবেক সভাপতি কাজিমুদ্দিন, সিনিয়র বিক্রয় সহকারী সৈয়দ অয়েজ উদ্দিন আহম্মদ, সিনিয়র অফিস সহকারী জাকির হোসেন, টিঅ্যান্ডটি শাখার ইউসুফ আলী মিয়াজি, ইউসুফ আলী, গোলাম মাওলা সরদার, জাকির হোসেন ও সাইদুর রহমানকে।
এইচেকআর
