ঢাকা শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

Motobad news
শিরোনাম
  • ২৫ পাটকল চালুসহ বিভিন্ন দাবিতে খুলনায় শ্রমিক সমাবেশ দিল্লি বিস্ফোরণে প্রধান সন্দেহভাজন উমরের বাড়ি গুঁড়িয়ে দিলো ভারত এক হাসিনা যাওয়ার পর আরেক হাসিনা আসার প্রস্তুতি চলছে: পাটওয়ারী বরিশালে শীতের আমেজ, ১০-২০ শতাংশ বৃদ্ধি গরম পোষাকের দাম  বরিশালে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ১২৭ শিশু ভর্তি, একজনের মৃত্যু   দৌলতখানে বিএনপির  কমিটিতে আওয়ামী লীগ কর্মীর নাম , ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা বানারীপাড়ায় কেরামত আলী খান মৃত্যুর ২ বছর পর পেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি ভোলায় ২০ মিনিট অবরুদ্ধ তিন উপদেষ্টা বরগুনায় গভীর রাতে বাসে অগ্নিসংযোগ, গ্রেফতার ৫ একই দিনে গণভোট ও নির্বাচন ঘোষণায় জাতি হতাশ: চরমোনাই পীর
  • যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যায় ৭ জনের যাবজ্জীবন

    যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যায় ৭ জনের যাবজ্জীবন
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দত্তপাড়ায় যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেনের বুকে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে হত্যা মামলায় সাত আসামির যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ মামলায় আরও ১১ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

    সোমবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রহিবুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

    দণ্ডিতরা হলেন, উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের সাবেক সদস্য আজিজ মেম্বার ও তার ছেলে সবুজ, বিল্লাল হোসেন বিপ্লব, ইব্রাহিম, মানিক, ইসমাইল হোসেন এবং আবুল কাশেম মেম্বার। এ সময় দণ্ডপ্রাপ্ত ইসমাইল ও আবুল কাশেম মেম্বার উপস্থিত ছিলেন। বাকি আসামিরা পলাতক রয়েছেন।

    জেলা জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, প্রত্যেকের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৩০২/১০৯ ধারায় অপরাধী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

    নিহত আনোয়ার হোসেন দত্তপাড়া ইউনিয়নের শ্রীরামপুর গ্রামের মৃত আবদুল বাতেনের ছেলে এবং প্রয়াত ইউপি চেয়ারম্যান নুর হোসেন শামীমের ছোটভাই। তিনি ওই ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ছিলেন। তার ভাই চেয়ারম্যান শামীমও সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হয়েছিলেন।

    মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আনোয়ার হোসেন ২০১১ সালের ৪ জুন দত্তপাড়া বাজারের তার ভাইয়ের নির্বাচনি অফিসে বসেছিলেন। এ সময় ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা নির্বাচনি অফিসে হামলা করে আনোয়ারের বুকে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে হত্যা করে। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। পর দিন তার বড়ভাই মো. আশেক ই এলাহী ওরফে বাবুল বাদী হয়ে সদর থানায় ২৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনের নামে হত্যা মামলা করেন।

    মামলাটি সিআইডি তদন্ত করে অভিযুক্ত ১৮ জনের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১০ জানুয়ারি আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। দীর্ঘ শুনানি শেষে ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণের পর আদালত সাতজনের যাবজ্জীবন ও ১১ আসামিকে খালাস দেন।


    এইচকেআর
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    সর্বশেষ